সোমবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১২
বুধবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১২
ঘরে বসেই টাকা আয়
আর নয় ঘুস দিয়ে চাকরি, তাই সেটা সরকারী বা বেসরকারী। কস্পিউটার এ ইন্টারনেট
এর মাধ্যমে ঘরে বসেই আয় করতে পারবেন চাকরীর মত টাকা। আসুন আমারা দেখি
কি কি উপায়ে আয় করতে পারব -
১. কেপসা এন্টি (২,৫০০-৩,৫০০ টাকা)
২. ডাটা এন্টি / PDF ফাইল লিখে আপলোড কারা (৩,০০০-৫,০০০ টাকা)
৩. গ্রাফিক্স 2D ডিজাইন ( ৫,০০০-২৫.০০০ টাকা)
৪. এনিমেশান (১০.০০০-৫০,০০০ টাকা)
১. কেপসা এন্টি (২,৫০০-৩,৫০০ টাকা)
২. ডাটা এন্টি / PDF ফাইল লিখে আপলোড কারা (৩,০০০-৫,০০০ টাকা)
৩. গ্রাফিক্স 2D ডিজাইন ( ৫,০০০-২৫.০০০ টাকা)
৪. এনিমেশান (১০.০০০-৫০,০০০ টাকা)
মঙ্গলবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১২
সোমবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১২
শুক্রবার, ১২ অক্টোবর, ২০১২
বুধবার, ১০ অক্টোবর, ২০১২
মঙ্গলবার, ৯ অক্টোবর, ২০১২
শনিবার, ৯ জুন, ২০১২
আফগানিস্তানের হস্তলিপিকার মোহাম্মদ সাবির খেদ্রি ৫০০ কেজি ওজনের একটি কোরআন তৈরি করেছেন যা বর্তমানে পৃথিবীর বৃহত্তম কোরআন শরীফ।
৩০ বছরের চলমান যুদ্ধে আফগানিস্তানের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও প্রথা নষ্ট হয়েছে, কিন্তু ধ্বংস হয়নি- তা বিশ্বকে দেখিয়ে দিতেই বৃহত্তম এ কোরআন রচনার পদক্ষেপ নিয়েছিলেন খেদ্রি। অর্ধমিলিয়ন ডলার ব্যায়ে নির্মিত কোরআন শরীফটিতে ২১৮ টি পৃষ্ঠা রয়েছে যেগুলো কাপড় ও কাগজের তৈরি এবং পৃষ্ঠাগুলোর আকার দৈর্ঘ্যে ৯০ ইঞ্চি বা ২ দশমিক ২৮ মিটার এবং প্রস্থে ৬১ ইঞ্চি বা ১ দশমিক ৫৫ মিটার। পৃষ্ঠার প্রান্তগুলো চামড়া দিয়ে কারুকার্যমন্ডিত যা তৈরি করতে ২১ টি ছাগলের চামড়া ব্যবহার করা হয়েছে। কাবুল কালচারাল সেন্টার জানিয়েছে, এই কোরআনটিকে পৃথিবীর বৃহত্তম বলে ঘোষণা দিয়েছে আফগানিস্তানের হজ্ব ও ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়। কোরআন শরীফটি এখন ওই কালচারাল সেন্টারেই রয়েছে। এর আগে পৃথিবীর বৃহত্তম কোরআন শরীফ তৈরির কৃতিত্বের দাবিদার ছিল রাশিয়া। গত বছর উন্মোচিত দেশটির তাতারস্তান অঞ্চলে নির্মিত ওই কোরআন শরীফটির পৃষ্ঠাগুলোর আয়তন ছিল দৈর্ঘ্যে ২ মিটার ও প্রস্থে ১ দশমিক ৫ মিটার।
বৃহত্তম কোরআন শরীফ তৈরির প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে মূল হস্তলিপিকার মোহাম্মদ সাবির খেদ্রির সহযোগী হিসেবে ৯ জন ছাত্রও কাজ করেছেন। সোনালী লিপিগুলোকে ফুটিয়ে তুলতে বিশালাকার পৃষ্ঠাগুলোর চারধারে প্রতিকী কারুকাজ হিসেবে ছোট ছোট লাখ লাখ রঙিন বিন্দু ব্যবহার করেছেন তারা। এত পরিশ্রমের পরও যদি অন্য কেউ এর চেয়ে বড় কোরআন শরীফ নির্মাণ করেন তা নিয়ে খেদ থাকবেনা খেদ্রির।
বরং হাসিমাখা মুখ নিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম কোরআন নির্মাতা বলেছেন, “অন্য কেউ যদি এর চেয়ে বড় কোরআন নির্মাণ করে তবে আমি খুশি হব, এর ফলে ইসলাম রক্ষা পাবে।”
৩০ বছরের চলমান যুদ্ধে আফগানিস্তানের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও প্রথা নষ্ট হয়েছে, কিন্তু ধ্বংস হয়নি- তা বিশ্বকে দেখিয়ে দিতেই বৃহত্তম এ কোরআন রচনার পদক্ষেপ নিয়েছিলেন খেদ্রি। অর্ধমিলিয়ন ডলার ব্যায়ে নির্মিত কোরআন শরীফটিতে ২১৮ টি পৃষ্ঠা রয়েছে যেগুলো কাপড় ও কাগজের তৈরি এবং পৃষ্ঠাগুলোর আকার দৈর্ঘ্যে ৯০ ইঞ্চি বা ২ দশমিক ২৮ মিটার এবং প্রস্থে ৬১ ইঞ্চি বা ১ দশমিক ৫৫ মিটার। পৃষ্ঠার প্রান্তগুলো চামড়া দিয়ে কারুকার্যমন্ডিত যা তৈরি করতে ২১ টি ছাগলের চামড়া ব্যবহার করা হয়েছে। কাবুল কালচারাল সেন্টার জানিয়েছে, এই কোরআনটিকে পৃথিবীর বৃহত্তম বলে ঘোষণা দিয়েছে আফগানিস্তানের হজ্ব ও ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়। কোরআন শরীফটি এখন ওই কালচারাল সেন্টারেই রয়েছে। এর আগে পৃথিবীর বৃহত্তম কোরআন শরীফ তৈরির কৃতিত্বের দাবিদার ছিল রাশিয়া। গত বছর উন্মোচিত দেশটির তাতারস্তান অঞ্চলে নির্মিত ওই কোরআন শরীফটির পৃষ্ঠাগুলোর আয়তন ছিল দৈর্ঘ্যে ২ মিটার ও প্রস্থে ১ দশমিক ৫ মিটার।
বৃহত্তম কোরআন শরীফ তৈরির প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে মূল হস্তলিপিকার মোহাম্মদ সাবির খেদ্রির সহযোগী হিসেবে ৯ জন ছাত্রও কাজ করেছেন। সোনালী লিপিগুলোকে ফুটিয়ে তুলতে বিশালাকার পৃষ্ঠাগুলোর চারধারে প্রতিকী কারুকাজ হিসেবে ছোট ছোট লাখ লাখ রঙিন বিন্দু ব্যবহার করেছেন তারা। এত পরিশ্রমের পরও যদি অন্য কেউ এর চেয়ে বড় কোরআন শরীফ নির্মাণ করেন তা নিয়ে খেদ থাকবেনা খেদ্রির।
বরং হাসিমাখা মুখ নিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম কোরআন নির্মাতা বলেছেন, “অন্য কেউ যদি এর চেয়ে বড় কোরআন নির্মাণ করে তবে আমি খুশি হব, এর ফলে ইসলাম রক্ষা পাবে।”
শনিবার, ২৬ মে, ২০১২
ওয়াটার বিয়ার ,
টারডিগ্রেড বা ওয়াটার বিয়ার নামে সুপরিচিত এই মাইক্রোস্কোপিক প্রাণীর শরীরে
রয়েছে অস্বাভাবিক সহ্য ক্ষমতা । এরা একটি নিউক্লিয়ার বোমা এবং -২৭৩ ডিগ্রী
পর্যন্ত নিম্ন তাপমাত্রা সহ্য করার ক্ষমতা রাখে ।এছাড়াও প্রায় এক যুগ ধরে পানি
ছাড়া সারভাইভ করতে পারে । এদের মারার একমাত্র উপায় হচ্ছে পৃথিবীর বাইরে
পাঠিয়ে দেয়া যেখানে ধরে নেয়া হয়েছে ১০ দিন এরা অনায়াসেই কাটিয়ে দিতে পারবে।
টারডিগ্রেড বা ওয়াটার বিয়ার নামে সুপরিচিত এই মাইক্রোস্কোপিক প্রাণীর শরীরে
রয়েছে অস্বাভাবিক সহ্য ক্ষমতা । এরা একটি নিউক্লিয়ার বোমা এবং -২৭৩ ডিগ্রী
পর্যন্ত নিম্ন তাপমাত্রা সহ্য করার ক্ষমতা রাখে ।এছাড়াও প্রায় এক যুগ ধরে পানি
ছাড়া সারভাইভ করতে পারে । এদের মারার একমাত্র উপায় হচ্ছে পৃথিবীর বাইরে
পাঠিয়ে দেয়া যেখানে ধরে নেয়া হয়েছে ১০ দিন এরা অনায়াসেই কাটিয়ে দিতে পারবে।
শুক্রবার, ২৫ মে, ২০১২
ঘরে বসেই টাকা আয়
১. কেপসা এন্টি (২,৫০০-৩,৫০০ টাকা)
২. ডাটা এন্টি / PDF ফাইল লিখে আপলোড কারা (৩,০০০-৫,০০০ টাকা)
৩. গ্রাফিক্স 2D ডিজাইন ( ৫,০০০-২৫.০০০ টাকা)
৪. এনিমেশান (১০.০০০-৫০,০০০ টাকা)
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)